আপনি যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়তেন, সেই সময়ের কথা একটু ভাবুন। ল্যাবরেটরি কী জিনিস, সেটা সেই সময় কি আপনি জানতেন? হাতে-কলমে বিজ্ঞান বইয়ের সূত্র পরীক্ষা করে দেখার কথা কি কখনও ভাবনায় এসেছিলো? আপনারা আমরা যে সুযোগ পাই নি, আমাদের সন্তানদের সামনে সেই সুযোগ এসেছে এখন পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞানবাক্সের মাধ্যমে।
পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের সবকিছুই সে এখন হাতে-কলমে পরীক্ষা করে দেখতে পারবে।
আপনার সন্তানের জন্যে পঞ্চম শ্রেণি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা সময়, বিশেষ করে যদি আপনার লক্ষ্য হয় তাকে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে গড়ে তোলা। পঞ্চম শ্রেণি থেকেই মূলত একজন শিক্ষার্থীর ভিত গড়ে উঠতে থাকে। আর তাই এই সময়টায় বিজ্ঞান শিখতে হবে এমনভাবে, যেন বাকি জীবনের জন্যে কাজে লাগে। পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞানবাক্সের মাধ্যমে ঠিক এভাবেই তার Basic গড়ে উঠবে।
পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের সবকিছুই সে এখন হাতে-কলমে পরীক্ষা করে দেখতে পারবে।
দেখতে পারবে কীভাবে বায়ুশক্তি কাজে লাগিয়ে গাড়ি চালানো যায়। জানতে পারবে কীভাবে ঘরে বসেই পানি পরিশোধন করা যায়, সূর্যের আলো কাজে লাগিয়ে কীভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাও তাও জানবে। এরকম মোট ২৮টি এক্সপেরিমেন্ট আছে এই বিজ্ঞানবাক্সে। সাথে আছে একটি বিশদ পাঠ সহায়িকা। সব মিলিয়ে সে পাবে পড়াশোনার নতুন এক Experience!
পড়াশোনার এই অসাধারণ Experience পেতে তাকে দিন পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞানবাক্স
আপনার সন্তানের কল্পনাশক্তির বিকাশ ঘটবে। বিজ্ঞান বইয়ের সাথে মিলিয়ে নানারকম সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট করতে করতে সে প্রশ্ন করতে এবং ভাবতে শিখবে।
ডিজিটাল ডিভাইসে ঘন্টার পর ঘন্টা স্ক্রল করে শিক্ষার্থীরা কিছুই শেখে না। শুধু তাই না, এটা আসলে খুবই ক্ষতিকর তার জন্যে। চোখ, মস্তিষ্ক, মনোযোগ সবকিছুরই ক্ষতি হয় এতে। ডিজিটাল অ্যাডিকশনের ক্ষতি কমিয়ে কোয়ালিটি টাইম দিতে পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞানবাক্স খুবই সহায়ক হবে।
পড়াশোনার প্রতি তার অন্যরকম একটা আগ্রহ তৈরি হবে। বিজ্ঞান সে আর মুখস্থ করবে না। সে আগ্রহ নিয়ে পড়বে এবং জানতে চাইবে। এতে করে তার একাডেমিক পারফরমেন্সের উন্নতি হবে।
হাতে-কলমে বিজ্ঞান শেখার এই প্রক্রিয়ায় যদি আপনিও তাকে সাহায্য করেন, তাহলে দুজনে মিলে কাটবে দারুণ এক কোয়ালিটি টাইম। খেলার পাশাপাশি শেখাও হবে, কেটে যাবে বিজ্ঞানভীতি!